গত কিছুদিন ধরে ইরানকে সৌদির পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সরব ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে। সর্বশেষ গত ১৪ আগস্ট ইরান আন্তর্জাতিক আণবিক সংস্থাকে সৌদির পরমাণু কর্মসূচি সবার সামনে ফাঁস করতে আহবান জানায় এবং তাদের কার্যক্রমকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে আখ্যায়িত করে।
সৌদি আরবও পারমাণবিক বোমার অধিকারী হতে যাচ্ছে?
আর সৌদির পরমাণু কার্যক্রম নিয়ে তথ্যপ্রমাণসহ অনেক কিছুই গত বছর প্রকাশ পেয়েছিল বিভিন্ন স্যাটেলাইট ছবিকে কেন্দ্র করে। সৌদির পরমাণু চুল্লি বসানোর কাজ আগে থেকে শুরু হলেও গত বছর তাদের কথিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির অশান্তির ইঙ্গিত পায় বিশ্ব। ২০১৯ সালের ৭ এপ্রিল বিখ্যাত সংবাদ মাধ্যম
CNN জানায়, "সৌদির পরমাণু কর্মসূচি অতিমাত্রার দ্রুততায় পরিচালিত হচ্ছে এবং মাত্র তিন মাসের মধ্যেই পুরো কাঠামো দৃশ্যমান হয়েগেছে, যা হতে সাধারণত নয় মাস লাগে।"
তখন মার্কিন কংগ্রেসে হইচই পড়ে যায়, তবে ট্রাম্প প্রশাসন এতে মৌন সম্মতি দেখায় এবং এক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, "সৌদির কর্মসূচি ইরানকে রুখতে সহায়তা করবে।" এর কয়েকমাস পর ট্রাম্প প্রশাসনের একজন সিনেটর বলেন, "সৌদির সাথে যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু যন্ত্রাদি লেনাদেনা না করার চুক্তিটি তুলে নেয়া দরকার, যদি তুলে নেয়া হত তবে বর্তমানে সৌদির পরমাণু কর্মসূচির কাজ চীনের স্থলে এখন যুক্তরাষ্ট্র পেত।"
বলাবাহুল্য যে, সৌদির পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে বিন সালমান কয়েকবার বোমা তৈরির হুমকি দিলেও ট্রাম্প প্রশাসন এখনো নিশ্চুপ। ট্রাম্পের এই সম্মতির বিরুদ্ধে মার্কিন সিনেটে অনেকবার হইচই হলেও ট্রাম্প সৌদিকে পরমাণু শক্তির অধিকারী করে ইরানকে রুখতে সচেষ্ট রয়েছে। ট্রাম্প ভাবছে, সৌদি যদি পরমাণু শক্তিধর হয় তাহলে ইরান-সৌদি লাগিয়ে দেয়া যাবে সময়মতো এবং এর ক্ষয়ক্ষতি যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছবে না, বরং এক ঢিলে দুই পাখি মারা যাবে। তবে এটি একটি অনিশ্চিত খেলা, যেখানে একপক্ষ পরিবর্তীত হলেই পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।
তখন মার্কিন কংগ্রেসে হইচই পড়ে যায়, তবে ট্রাম্প প্রশাসন এতে মৌন সম্মতি দেখায় এবং এক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, "সৌদির কর্মসূচি ইরানকে রুখতে সহায়তা করবে।" এর কয়েকমাস পর ট্রাম্প প্রশাসনের একজন সিনেটর বলেন, "সৌদির সাথে যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু যন্ত্রাদি লেনাদেনা না করার চুক্তিটি তুলে নেয়া দরকার, যদি তুলে নেয়া হত তবে বর্তমানে সৌদির পরমাণু কর্মসূচির কাজ চীনের স্থলে এখন যুক্তরাষ্ট্র পেত।"
বলাবাহুল্য যে, সৌদির পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে বিন সালমান কয়েকবার বোমা তৈরির হুমকি দিলেও ট্রাম্প প্রশাসন এখনো নিশ্চুপ। ট্রাম্পের এই সম্মতির বিরুদ্ধে মার্কিন সিনেটে অনেকবার হইচই হলেও ট্রাম্প সৌদিকে পরমাণু শক্তির অধিকারী করে ইরানকে রুখতে সচেষ্ট রয়েছে। ট্রাম্প ভাবছে, সৌদি যদি পরমাণু শক্তিধর হয় তাহলে ইরান-সৌদি লাগিয়ে দেয়া যাবে সময়মতো এবং এর ক্ষয়ক্ষতি যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছবে না, বরং এক ঢিলে দুই পাখি মারা যাবে। তবে এটি একটি অনিশ্চিত খেলা, যেখানে একপক্ষ পরিবর্তীত হলেই পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।