সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সাশ্রয়ী মূল্যে সার্বজনীন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিতেকরণের মাধ্যমে শিক্ষা ও ডিজিটাল শিখন পদ্ধতিকে উৎসাহিত করতে হবে।
কারিগরি শিক্ষাক্ষেত্রেও আমাদের রয়েছে যথেষ্ট অনিহা।উন্নত বিশ্বে যেখানে দেখা যায় অন্যান্য
শিক্ষার চেয়ে কারিগরি শিক্ষার
প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়,সেখানে
আমাদের দেশে কারিগরি শিক্ষা
তুলনামূলকভাবে অবহেলিত।আমরা নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ না
পেলেই পরিশেষে অনন্যোপায় হয়ে কারিগরি শিক্ষা
গ্রহণ করি।এর অন্যতম কারণ হলো আমাদের
শিক্ষাব্যবস্থা কর্তৃক এই খাতকে অবহেলার
ফলে মানসম্মত পর্যাপ্ত প্রতিষ্ঠান গড়ে না উঠা।গত কয়েক বছর আমাদের কারিগরি খাতের ভারসাম্যহীনতা এবং এর ফলে হারানো সুযোগ নিয়ে শিক্ষবিদদের সমালোচনার পর সরকার কারিগরি শিক্ষা নিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।তবে সেগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন এখনো দেখা যাচ্ছে না।কিন্তু এই করোনা সংকটের পর আমাদেরকে দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে দ্রুত কারিগরি শিক্ষার উন্নয়ন না ঘটালে আমরা দীর্ঘমেয়াদি বেকারত্ব এবং রেমিটেন্স ঘাটতিতে পড়ে যাব।
শিক্ষা ও ডিজিটাল শিখন পদ্ধতিকে উৎসিতকরণ।
জাতির
মেরুদন্ড তথা শিক্ষাকে সর্বাধুনিক
এবং যুগোপযোগী করে গড়ে তোলার
মাধ্যমেই বাংলাদেশ করোনা পরবর্তীকালে বিশ্বপ্রতিযোগিতায় নিজের অবস্থান মজবুত রাখতে সক্ষম হবে।প্রবাদ আছে,যে জাতি
যত বেশি শিক্ষিত সে
জাতি তত বেশি উন্নত।আর
জাতি উন্নত হওয়া দেশ উন্নত
হওয়ারই নামান্তর।তাই দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে রাখতে
হলে শিক্ষাকে সার্বজনীন ও যুগোপযোগী করে
গড়ে তুলতে হবে।এর জন্যে প্রথমে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
ইতোমধ্যেই সরকার শিক্ষাব্যবস্থায় যে আমূল পরিবর্তন আনছে দিন দিন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।তবে এরপরেও আশানুরূপ ফল তরুণ সমাজে পরিলক্ষিত হচ্ছে না।এটি আরো ভালভাবে বোঝা যাবে উন্নত দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের মন-মানসিকতা পর্যবেক্ষণ করলে।আমাদের দেশের তরুণ সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির দিকে লক্ষ্য করলে আমরা বুঝতে পারবো আমাদের কমতি কোথায়।সাধারণত আমরা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরই উচ্চ শিক্ষার জন্যে বিষয় এবং প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করি।কিন্তু এক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের রুচি বা সিদ্ধান্ত যুগোপযোগী নয়।
করোনা পরবর্তী বিশ্ব হবে প্রযুক্তিনির্ভর এবং কম্পিউটার ভিত্তিক,কিন্তু আমাদের খুব স্বল্প সংখ্যক শিক্ষার্থীর মাঝেই কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে আগ্রহ দেখা যায়,এর কারণ কী?
যেখানে উন্নত বহির্বিশ্বের শিক্ষার্থীদের অন্যান্য বিষয়ের তুলনায় প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ বেশি,সেখানে আমাদের দেশে প্রযুক্তি বিমুখতা এবং ভয় দেখা যায়।আমাদের এই দুটি দোষ যতদিন দূর করতে পারব না,ততদিন আমরা বিশ্বমানের প্রতিযোগিতায় নিম্নগামী থেকে যাব।
ইতোমধ্যেই সরকার শিক্ষাব্যবস্থায় যে আমূল পরিবর্তন আনছে দিন দিন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।তবে এরপরেও আশানুরূপ ফল তরুণ সমাজে পরিলক্ষিত হচ্ছে না।এটি আরো ভালভাবে বোঝা যাবে উন্নত দেশগুলোর শিক্ষার্থীদের মন-মানসিকতা পর্যবেক্ষণ করলে।আমাদের দেশের তরুণ সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির দিকে লক্ষ্য করলে আমরা বুঝতে পারবো আমাদের কমতি কোথায়।সাধারণত আমরা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরই উচ্চ শিক্ষার জন্যে বিষয় এবং প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করি।কিন্তু এক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের রুচি বা সিদ্ধান্ত যুগোপযোগী নয়।
করোনা পরবর্তী বিশ্ব হবে প্রযুক্তিনির্ভর এবং কম্পিউটার ভিত্তিক,কিন্তু আমাদের খুব স্বল্প সংখ্যক শিক্ষার্থীর মাঝেই কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে আগ্রহ দেখা যায়,এর কারণ কী?
যেখানে উন্নত বহির্বিশ্বের শিক্ষার্থীদের অন্যান্য বিষয়ের তুলনায় প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহ বেশি,সেখানে আমাদের দেশে প্রযুক্তি বিমুখতা এবং ভয় দেখা যায়।আমাদের এই দুটি দোষ যতদিন দূর করতে পারব না,ততদিন আমরা বিশ্বমানের প্রতিযোগিতায় নিম্নগামী থেকে যাব।
![]() |
শিক্ষা ও ডিজিটাল শিখন পদ্ধতিকে উৎসিতকরণ |
ভবিষ্যতে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে প্রত্যেক দেশই বিদেশি কর্মী ছাটাই করবে।বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন,পাঁচ থেকে দশ লক্ষ শ্রমিক আগামী কয়েক বছরে
দেশে ফিরে আসবে।সরকার তাদের কারিগরি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুনরায় দক্ষ কর্মীরূপে সম্ভাবনাময় দেশে প্রেরণের পরিকল্পনা করছে সরকার।তবে অনেক আগেই আমাদের এটি আমাদের অনুধাবন করা উচিত ছিল যে,আমরা যদি কর্মীদের মানসম্মত কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদানের পর দক্ষ কর্মীরূপে বিদেশে প্রেরণ করতাম,তবে আজ মধ্যপ্রাচ্যে লক্ষ লক্ষ অবৈধ এবং বেকার বাঙালি শ্রমিক তৈরি হতো না।
গ্রেজুয়েশন শেষ করা দেশের ২৬ লাখ তরুণ উপর্যুক্ত ত্রুটিরই ফলাফল।দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ থেকে পড়াশোনা শেষ করার পরে বেকার উপাধি পাওয়াই আমাদের ত্রুটিপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি এবং সিদ্ধান্তের প্রমাণ।উক্ত পরিস্থিতি আমাদেরকে এই বার্তাই দেয় যে,গতানুগতিক পুরনো দৃষ্টিভঙ্গি এবং ঐতিহ্যগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ বাদ দিয়ে যুগোপযোগী ভবিষ্যতমুখী সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আলোচ্য ত্রুটিগুলো সংশোধন করার অন্যতম উপায় হলো শিখন পদ্ধতিকে ডিজিটালাইজড করা।আমাদের পাঠদান পদ্ধতি যতদিন সনাতনি থেকে যাবে,ততদিন আমরা বিশ্বপ্রতিযোগিতায় পিছিয়ে থাকবো।শিখন পদ্ধতি হতে হবে ব্যবহারিক এবং বাস্তবমুখী যা ডিজিটাল শিখন পদ্ধতিরই অন্তর্ভুক্ত।করোনা পরবর্তী দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের প্রযুক্তিকরণের ধারাবাহিকতায় শিক্ষা ক্ষেত্রে আসতে যাচ্ছে আমূল পরিবর্তন।অধিকাংশ শিক্ষার্থীর আগ্রহের বিষয় হবে কম্পিউটার সায়েন্স,মেশিন লার্নিং,ড্যাটা সায়েন্সের মত বিষয়গুলো।
আমরা ইতোমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনে ক্লাস শুরু করে নিয়মিত পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা ক্লাস নিচ্ছে,অনলাইনে কোর্স অফার করছে,এমনকি ডিগ্রিও প্রদান করছে।ভাইরাস সংক্রমণ আগামী কয়েক বছর অব্যাহত থাকার দরুণ বিশেষজ্ঞরা ঘরে থাকার পরামর্শ দেয়ার ফলে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ ও সুস্থ রেখে শিক্ষাদান করতে ডিজিটাল শিখন পদ্ধতির ব্যাপক প্রয়োগের কোন বিকল্প নেই।
ইতোমধ্যেই হার্ভার্ড,মিশিগান,কলরাডোসহ বিশ্বের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চমৎকার মানসম্পন্ন অনলাইন কোর্সগুলো আমাদেরকে বুঝিয়ে দিচ্ছে যে,শিক্ষা গ্রহণে প্রতিষ্ঠানে শারিরীক উপস্থিতি আবশ্যক নয়।যারা অনলাইনে তাদের কোর্সগুলো করেছেন,তারা নির্দ্বিধায় স্বীকার করে নিয়েছেন যে,উক্ত বিষয়ে কোর্সটি করে যতটুকু বুঝেছেন,গত তিন-চার বছর ক্লাসে লেকচার শুনে ততটা বুঝেননি।
অনলাইন ক্লাসের সুবিধা হলো ক্লাস বারবার রিপিট করে দেখা যায়,পছন্দমত পরিবেশে নিজের সুবিধামত সময়ে ক্লাস করা যায়।সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো প্রতিদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জ্যাম ঠেলে আসা-যাওয়া করতে আমাদের ব্যায় হওয়া প্রচুর সময় সাশ্রয় হয় এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায়।
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে পদার্পণের পরেও এখনো আমাদের শিক্ষার্থীরা কাঁধে এক গাদা বই বহন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসা যাওয়া করে,এটা আমাদের সনাতনি শিক্ষা পদ্ধতিরই প্রমাণ।বহির্বিশ্বের শিক্ষার্থীরা ডিজিটাল শিক্ষাব্যবস্থায় খুব সহজে পড়াশোনা করে,শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে ট্যাব,সব বই সেখানে সংরক্ষিত আছে,সময় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট বই খুলছে,তাছাড়া যাবতীয় কর্মসূচি সার্বক্ষণিক ওয়েবসাইটে হালনাগাদ করা হয়।বই ক্রয়ের আর্থিক সমস্যা দূর করতে সরকার সব বইয়ের পিডিএফ ভার্সন তৈরি করলেও এর ব্যাপক ব্যবহার হচ্ছে না এখনো।
পরিশেষে বলা যায় যে,যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটাতে হবে এবং ডিজিটাল শিখন পদ্ধতির সঠিক বাস্তবায়ন ও সুফল জনগণের মাঝে নিশ্চিত করতে নামমাত্র মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ দেশের সর্বত্র নিশ্চিত করার মাধ্যমে আধুনিক শিক্ষার প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
গ্রেজুয়েশন শেষ করা দেশের ২৬ লাখ তরুণ উপর্যুক্ত ত্রুটিরই ফলাফল।দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ থেকে পড়াশোনা শেষ করার পরে বেকার উপাধি পাওয়াই আমাদের ত্রুটিপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি এবং সিদ্ধান্তের প্রমাণ।উক্ত পরিস্থিতি আমাদেরকে এই বার্তাই দেয় যে,গতানুগতিক পুরনো দৃষ্টিভঙ্গি এবং ঐতিহ্যগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ বাদ দিয়ে যুগোপযোগী ভবিষ্যতমুখী সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আলোচ্য ত্রুটিগুলো সংশোধন করার অন্যতম উপায় হলো শিখন পদ্ধতিকে ডিজিটালাইজড করা।আমাদের পাঠদান পদ্ধতি যতদিন সনাতনি থেকে যাবে,ততদিন আমরা বিশ্বপ্রতিযোগিতায় পিছিয়ে থাকবো।শিখন পদ্ধতি হতে হবে ব্যবহারিক এবং বাস্তবমুখী যা ডিজিটাল শিখন পদ্ধতিরই অন্তর্ভুক্ত।করোনা পরবর্তী দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের প্রযুক্তিকরণের ধারাবাহিকতায় শিক্ষা ক্ষেত্রে আসতে যাচ্ছে আমূল পরিবর্তন।অধিকাংশ শিক্ষার্থীর আগ্রহের বিষয় হবে কম্পিউটার সায়েন্স,মেশিন লার্নিং,ড্যাটা সায়েন্সের মত বিষয়গুলো।
আমরা ইতোমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনে ক্লাস শুরু করে নিয়মিত পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা ক্লাস নিচ্ছে,অনলাইনে কোর্স অফার করছে,এমনকি ডিগ্রিও প্রদান করছে।ভাইরাস সংক্রমণ আগামী কয়েক বছর অব্যাহত থাকার দরুণ বিশেষজ্ঞরা ঘরে থাকার পরামর্শ দেয়ার ফলে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ ও সুস্থ রেখে শিক্ষাদান করতে ডিজিটাল শিখন পদ্ধতির ব্যাপক প্রয়োগের কোন বিকল্প নেই।
ইতোমধ্যেই হার্ভার্ড,মিশিগান,কলরাডোসহ বিশ্বের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চমৎকার মানসম্পন্ন অনলাইন কোর্সগুলো আমাদেরকে বুঝিয়ে দিচ্ছে যে,শিক্ষা গ্রহণে প্রতিষ্ঠানে শারিরীক উপস্থিতি আবশ্যক নয়।যারা অনলাইনে তাদের কোর্সগুলো করেছেন,তারা নির্দ্বিধায় স্বীকার করে নিয়েছেন যে,উক্ত বিষয়ে কোর্সটি করে যতটুকু বুঝেছেন,গত তিন-চার বছর ক্লাসে লেকচার শুনে ততটা বুঝেননি।
অনলাইন ক্লাসের সুবিধা হলো ক্লাস বারবার রিপিট করে দেখা যায়,পছন্দমত পরিবেশে নিজের সুবিধামত সময়ে ক্লাস করা যায়।সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো প্রতিদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জ্যাম ঠেলে আসা-যাওয়া করতে আমাদের ব্যায় হওয়া প্রচুর সময় সাশ্রয় হয় এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায়।
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে পদার্পণের পরেও এখনো আমাদের শিক্ষার্থীরা কাঁধে এক গাদা বই বহন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসা যাওয়া করে,এটা আমাদের সনাতনি শিক্ষা পদ্ধতিরই প্রমাণ।বহির্বিশ্বের শিক্ষার্থীরা ডিজিটাল শিক্ষাব্যবস্থায় খুব সহজে পড়াশোনা করে,শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে ট্যাব,সব বই সেখানে সংরক্ষিত আছে,সময় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট বই খুলছে,তাছাড়া যাবতীয় কর্মসূচি সার্বক্ষণিক ওয়েবসাইটে হালনাগাদ করা হয়।বই ক্রয়ের আর্থিক সমস্যা দূর করতে সরকার সব বইয়ের পিডিএফ ভার্সন তৈরি করলেও এর ব্যাপক ব্যবহার হচ্ছে না এখনো।
পরিশেষে বলা যায় যে,যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটাতে হবে এবং ডিজিটাল শিখন পদ্ধতির সঠিক বাস্তবায়ন ও সুফল জনগণের মাঝে নিশ্চিত করতে নামমাত্র মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ দেশের সর্বত্র নিশ্চিত করার মাধ্যমে আধুনিক শিক্ষার প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
0 comments:
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment box.