বর্তমান আন্তর্জাতিক কেলমার ভিত্তিটা হলো মধ্যপ্রাচ্য,আরো খোলাসা করে বললে বলব সিরিয়া••• একদিকে সৌদি যুবরাজ সাংস্কৃতিক বিপ্লবের ঘোষণা দিলেন,অপরদিকে সিরিয়া ও ইরানে যুদ্ধের দামামা বেজে উঠছে।
কয়েক দিনের মধ্যে সৌদি সাংস্কৃতিক বিপ্লবের অন্যতম পর্যায় বাস্তবায়ন হচ্ছে গতবছর ঘোষণাকৃত নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি বাস্তবায়েনের মাধ্যমে•••
এছাড়াও সিনেমা হলের উদ্ধোধন ইতোমধ্যেই ব্লকবাস্টার হিট হলিউড সিনেমা "ব্ল্যাক পেনথার" প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে করা হয়েছে•••
এদিকে সিরিয়ার অধিকাংশই বর্তমানে সরকারের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে,সুতরাং যারা এতদিন সরকারকে সাপোর্ট দিয়েছে,ইরান-রাশিয়ার নিজেদের হিসাব বা প্রাপ্যটা বুঝে নেয়ার সময়ও এসে গেছে।আধিপত্য বিস্তারের পালায় এখন রাশিয়া সুর পাল্টে ইরানকে সীমান্ত এলাকা থেকে সেনা সরিয়ে নিতে বলেছে যা কখনো সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে ইরান।সিরিয়ায় ইরান ও হিজবুল্লাহর ক্ষমতা হ্রাস করতে কিছুদিন আগে ইসরাইলের সাথে রাশিয়া একটি চুক্তি পাকাপোক্ত করেছে বলে জানায় ইসরাইলি গণমাধ্যম।
সিরিয়ায় ইরানের অবস্থান সরিয়ে দেয়ার বিনিময়ে সিরিয়া সরকারকে অধিকৃত গোলান মালভূমি ফিরিয়ে দেবে বলে ইসরাইল প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানা গেছে।
কয়েকদিন আগে সিরিয়ায় ইরানের অবস্থানকে সহ্য করা হবে না জানিয়ে ইরানের সৈন্য অবস্থানরত সকল স্থানে হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছে ইসরাইল।কিছুদিন আগে ইসরাইলের একটি ড্রোন ভূপাতিত করার জেরে ইসরাইল ইরানি সেনাদের উপর ব্যপক হামলা চালিয়ে চার জন সেনা হত্যা করে,যার সমুচিত শিক্ষা ইরান দেবে বলে হুঁশিয়ার করেছে।
ইরান বর্তমানে সারা দেশে তিন হাজার সাত'শ ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বংসী অস্ত্র বসানো হয়েছে যা ফাঁকি দিয়ে একটি গোলাও ইরানের ভূমিতে আঘাত হানতে পারবে না বলে নিশ্চিত করেছে তারা।ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী সামরিক বাহীনিকে পনের দিনের মধ্যে ইরানে হামলা করতে প্রস্তুতি নিতে বলার পর ইরান এমন সতর্ক অবস্থানে যায়•••
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র তাদের পরমাণু চুক্তিতে ত্রুটি আছে বলে নিজেকে বের করে নিয়েছে।তারা ইরানের চুক্তিতে ত্রুটি এবং ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণের অযৌক্তিক অজুহাত দেখিয়েছে,যার সত্যতা মার্কিন শীর্ষস্থানীয় উপদেষ্টারা তদন্তে খুঁজে পান নি!
বিশেষজ্ঞরা এটিকে ঠিক জর্জ ডব্লিউ বুশের ইরাকের উপর দেয়া অভিযোগের মতই বলছেন•••
2003 সালেও বুশ সন্ত্রাসে মদদের অভিযোগ দিয়ে ইরাকে আগ্রাসন চালায়,যে অভিযোগের সত্যতা এখনো মার্কিনিরা পায়নি•••
তবে কূটনৈতিকরা বলছেন ইরাক আর ইরান এক নয়,যুদ্ধ শুরু হলে এটিকে সামাল দেয়ার মত ক্ষমতা কারো নেই।এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান রন বলেন,আমেরিকার কূনৈতিকভাবে সোভিয়েত ইউনিয়নের মত ভেঙ্গে পড়ছে ট্রাম্পের নেয়া সিদ্ধান্থগুলোর কারণে•••
চুক্তি থেকে আমেরিকা বেরিয়ে যাওয়ার জেরে ইউরপীয়দের সাথে বিদ্যমান পরমাণু চুক্তির ক্ষেত্রে কিছু নতুন শর্ত ঘোষণা করেছে ইরান।শর্তে বলা হয়েছে পরমাণু মেশিন তৈরিসহ বিভিন্ন প্রযুক্তিতে ইউরেনিয়াম ব্যবহারের কথা,যার ফলে ইরানের সাবমেরিনগুলো বছরের পর বছর পানির নিচে অনায়াসে থাকতে পারবে।বর্তমানে সাধারণ সাবমেরিনগুলোকে প্রতি দুই একদিনে একবার পানির উপর ভেসে উঠতে হয়•••
বলা হয়ে থাকে বর্তমানে ইরান মধ্যপ্রাচ্যে একক শক্তি,যাদের রয়েছে সবধরনের অস্ত্র বানানোর নিজস্ব প্রযুক্তি ও মাঝারি/দূরপাল্লার প্রচুর ব্যালস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।
মধ্যপ্রাচ্যে কাল মেঘের ঘনঘটা
কয়েক দিনের মধ্যে সৌদি সাংস্কৃতিক বিপ্লবের অন্যতম পর্যায় বাস্তবায়ন হচ্ছে গতবছর ঘোষণাকৃত নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি বাস্তবায়েনের মাধ্যমে•••
এছাড়াও সিনেমা হলের উদ্ধোধন ইতোমধ্যেই ব্লকবাস্টার হিট হলিউড সিনেমা "ব্ল্যাক পেনথার" প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে করা হয়েছে•••
এদিকে সিরিয়ার অধিকাংশই বর্তমানে সরকারের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে,সুতরাং যারা এতদিন সরকারকে সাপোর্ট দিয়েছে,ইরান-রাশিয়ার নিজেদের হিসাব বা প্রাপ্যটা বুঝে নেয়ার সময়ও এসে গেছে।আধিপত্য বিস্তারের পালায় এখন রাশিয়া সুর পাল্টে ইরানকে সীমান্ত এলাকা থেকে সেনা সরিয়ে নিতে বলেছে যা কখনো সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে ইরান।সিরিয়ায় ইরান ও হিজবুল্লাহর ক্ষমতা হ্রাস করতে কিছুদিন আগে ইসরাইলের সাথে রাশিয়া একটি চুক্তি পাকাপোক্ত করেছে বলে জানায় ইসরাইলি গণমাধ্যম।
সিরিয়ায় ইরানের অবস্থান সরিয়ে দেয়ার বিনিময়ে সিরিয়া সরকারকে অধিকৃত গোলান মালভূমি ফিরিয়ে দেবে বলে ইসরাইল প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানা গেছে।
কয়েকদিন আগে সিরিয়ায় ইরানের অবস্থানকে সহ্য করা হবে না জানিয়ে ইরানের সৈন্য অবস্থানরত সকল স্থানে হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছে ইসরাইল।কিছুদিন আগে ইসরাইলের একটি ড্রোন ভূপাতিত করার জেরে ইসরাইল ইরানি সেনাদের উপর ব্যপক হামলা চালিয়ে চার জন সেনা হত্যা করে,যার সমুচিত শিক্ষা ইরান দেবে বলে হুঁশিয়ার করেছে।
ইরান বর্তমানে সারা দেশে তিন হাজার সাত'শ ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বংসী অস্ত্র বসানো হয়েছে যা ফাঁকি দিয়ে একটি গোলাও ইরানের ভূমিতে আঘাত হানতে পারবে না বলে নিশ্চিত করেছে তারা।ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী সামরিক বাহীনিকে পনের দিনের মধ্যে ইরানে হামলা করতে প্রস্তুতি নিতে বলার পর ইরান এমন সতর্ক অবস্থানে যায়•••
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র তাদের পরমাণু চুক্তিতে ত্রুটি আছে বলে নিজেকে বের করে নিয়েছে।তারা ইরানের চুক্তিতে ত্রুটি এবং ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধিকরণের অযৌক্তিক অজুহাত দেখিয়েছে,যার সত্যতা মার্কিন শীর্ষস্থানীয় উপদেষ্টারা তদন্তে খুঁজে পান নি!
বিশেষজ্ঞরা এটিকে ঠিক জর্জ ডব্লিউ বুশের ইরাকের উপর দেয়া অভিযোগের মতই বলছেন•••
2003 সালেও বুশ সন্ত্রাসে মদদের অভিযোগ দিয়ে ইরাকে আগ্রাসন চালায়,যে অভিযোগের সত্যতা এখনো মার্কিনিরা পায়নি•••
তবে কূটনৈতিকরা বলছেন ইরাক আর ইরান এক নয়,যুদ্ধ শুরু হলে এটিকে সামাল দেয়ার মত ক্ষমতা কারো নেই।এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান রন বলেন,আমেরিকার কূনৈতিকভাবে সোভিয়েত ইউনিয়নের মত ভেঙ্গে পড়ছে ট্রাম্পের নেয়া সিদ্ধান্থগুলোর কারণে•••
![]() | |
|
বলা হয়ে থাকে বর্তমানে ইরান মধ্যপ্রাচ্যে একক শক্তি,যাদের রয়েছে সবধরনের অস্ত্র বানানোর নিজস্ব প্রযুক্তি ও মাঝারি/দূরপাল্লার প্রচুর ব্যালস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।
0 comments:
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment box.